This blog deals with the deep-rooted conspiracy how the rainbow alliance of Maoist-TMC-Congress-SUCI with support and fund of capitalists, land-lords, finance capital, corporate media, imperialists and few sold out perverted intellectuals, so-called human right organizations and anti-national NGOs are bent upon weakening the mainstream leftist movement in India.
(CLICK ON CAPTION/LINK/POSTING BELOW TO ENLARGE & READ)
Hi, Mohit chattopadhya was my 'mama' & I am his nees. could you send me some live pictures on his last day at rabindra-sadan. i live in canada & at this precious time when every single family members gave his final visit to him & i, unfortunetly could'nt see him at his last day. it's me request to you if you kindly send me some pictures on his last days, if you/your newspaper has. regards, kabita mukherjee
আক্রান্ত হয়েই নন্দীগ্রামে গুলি চালিয়েছিল পুলিস; Jan 29, 2014, nandigram ; দুটি চার্জশিট দিয়েছে সিবিআই। সিবিআই রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে নন্দীগ্রাম কাণ্ডে হয়নি কোনও গোপন অপারেশন। বারবার ঘোষণার পরই করা হয় অপারেশন। নন্দীগ্রামকাণ্ডে তত্কালীন বামফ্রন্ট সরকারের উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রচার করা হয়েছিল। সিবিআইয়ের চার্জশিটেই পরিষ্কার, নন্দীগ্রামে পুলিসের গুলি চালনা নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রচার করেছিলেন তত্কালীন বিরোধীরা। রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ পুলিস গিয়েছিল রাস্তা সারাই করতে। জানুয়ারি মাসে যে রাস্তা কেটে দেয় ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির লোকেরা। ভাঙা বেড়া সেতু দিয়ে ঢোকার কথা ছিল পুলিসের। রিপোর্টে বলা হয়েছে সেতুর অপর প্রান্তে ৫ হাজার সশস্ত্র লোকের জমায়েত করেছিল প্রতিরোধ কমিটি। এরপরই প্রথমে আক্রমণ করা হয় পুলিসকে। আক্রান্ত হয়েই গুলি চালাতে বাধ্য হয় পুলিস। প্রথমে আক্রমণ প্রতিরোধে লাঠি ও ঢালধারী পুলিস পাঠানো হয়। এরপর কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে পুলিস। তাতেও কাজ না হওয়ায় প্রথমে ৫১ রাউন্ড রবার বুলেটের পর শূন্যে গুলি চলে। এরপর হয় টার্গেট ফায়ারিং। ২০০৭ সালের পর থেকেই অভিযোগ ছিল নন্দীগ্রাম নির্বিচারে নিরীহ মানুষদের ওপর গুলি চালিয়েছিল। কিন্তু সিবিআই রিপোর্ট বলছে ঘোষনা করেই পুলিস ঢুকেছিল গ্রামে। আক্রান্ত হয়েই চলেছিল গুলি।
Hi,
ReplyDeleteMohit chattopadhya was my 'mama' & I am his nees. could you send me some live pictures on his last day at rabindra-sadan.
i live in canada & at this precious time when every single family members gave his final visit to him & i, unfortunetly could'nt see him at his last day.
it's me request to you if you kindly send me some pictures on his last days, if you/your newspaper has.
regards,
kabita mukherjee
my email; kabita142@hotmail.com
আক্রান্ত হয়েই নন্দীগ্রামে গুলি চালিয়েছিল পুলিস; Jan 29, 2014, nandigram ; দুটি চার্জশিট দিয়েছে সিবিআই। সিবিআই রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে নন্দীগ্রাম কাণ্ডে হয়নি কোনও গোপন অপারেশন। বারবার ঘোষণার পরই করা হয় অপারেশন। নন্দীগ্রামকাণ্ডে তত্কালীন বামফ্রন্ট সরকারের উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রচার করা হয়েছিল। সিবিআইয়ের চার্জশিটেই পরিষ্কার, নন্দীগ্রামে পুলিসের গুলি চালনা নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রচার করেছিলেন তত্কালীন বিরোধীরা। রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ পুলিস গিয়েছিল রাস্তা সারাই করতে। জানুয়ারি মাসে যে রাস্তা কেটে দেয় ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির লোকেরা। ভাঙা বেড়া সেতু দিয়ে ঢোকার কথা ছিল পুলিসের। রিপোর্টে বলা হয়েছে সেতুর অপর প্রান্তে ৫ হাজার সশস্ত্র লোকের জমায়েত করেছিল প্রতিরোধ কমিটি। এরপরই প্রথমে আক্রমণ করা হয় পুলিসকে। আক্রান্ত হয়েই গুলি চালাতে বাধ্য হয় পুলিস। প্রথমে আক্রমণ প্রতিরোধে লাঠি ও ঢালধারী পুলিস পাঠানো হয়। এরপর কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে পুলিস। তাতেও কাজ না হওয়ায় প্রথমে ৫১ রাউন্ড রবার বুলেটের পর শূন্যে গুলি চলে। এরপর হয় টার্গেট ফায়ারিং। ২০০৭ সালের পর থেকেই অভিযোগ ছিল নন্দীগ্রাম নির্বিচারে নিরীহ মানুষদের ওপর গুলি চালিয়েছিল। কিন্তু সিবিআই রিপোর্ট বলছে ঘোষনা করেই পুলিস ঢুকেছিল গ্রামে। আক্রান্ত হয়েই চলেছিল গুলি।
ReplyDelete